মুক্তিযুদ্ধের সময় টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত হয় ১১ নং সেক্টর। মেজর এম. আবু তাহের ছিলেন সেক্টর কমান্ডার।...
বার্মা সীমান্তে (বর্তমানে মায়ানমার) ছিল ১০ নং সেক্টর এর অবস্থান। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেশটির সরকার বাংলাদেশকে সহযোগিতা না করায় এ সেক্টরটির কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব...
মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী এই সেক্টরের অপারেশনাল এলাকা হিসেবে গঠিত হয়। পরে মে মাসের শেষে অপারেশন এলাকা সংকুচিত করে...
মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া এবং দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাংশ ইপিআর সৈন্যদের নিয়ে গঠিত হয় ৭ নং সেক্টর। এই সেক্টরে রাজশাহীতে প্রাথমিক অভিযান পরিচালিত হয়...
মুক্তিযুদ্ধের সময় সিলেট জেলার দুর্গাপুর থেকে ডাউকি (তামাবিল) এবং জেলার পূর্বসীমা পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা নিয়ে গঠিত হয় ৫ নং সেক্টর। এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন...
২ নং সেক্টর ছিল একাত্তরের অন্যতম যুদ্ধবহুল রণক্ষেত্র। অন্যান্য সেক্টরের তুলনায় এলাকা, অফিসারের সংখ্যা, গেরিলা অ্যাকশন সব দিক থেকেই এই সেক্টর ছিল তুলনামূলক বৃহৎ...
বাংলাদেশের বৃহত্তম ও টানা ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ, শিক্ষার্থী জনতার আন্দোলনে গত আগস্টে দলের সভানেত্রী এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেছেন, দলের নেতাদের সবাই রয়েছেন আত্মগোপনে। সে দিন থেকে তছনছ অবস্থায় আছে দলটি।
সরকারি চাকরিতে প্রচলিত কোটা ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে থেকে রূপ নেয় সরকারবিরোধী আন্দোলনে।
কিন্তু বিক্ষোভ দমনে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং পুলিশ কঠোর ভূমিকা নেওয়ার এক পর্যায়ে...
দেশের ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পরে মব জাস্টিসের নামে গত দুই মাসে ৪৯ বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তবে, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের দাবি, গত ৫ আগস্টের পর থেকে দেশে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা ঘটেনি৷
তবে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ ডয়চেে ভেলেকে বলেন, এ সময়ে সারাদেশে কমপক্ষে ৪৯টি এমন হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। কারণ, বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়া যেকোনোভাবে যেকোনো হত্যাই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড৷
এদিকে, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) দেওয়া তথ্য...